খুঁজুন
রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫, ২ চৈত্র, ১৪৩১

সন্ত্রাসীদের কে শক্ত হাতে দমন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহব্বান জানান : পারভীন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪, ৯:৩০ পূর্বাহ্ণ
সন্ত্রাসীদের কে শক্ত হাতে দমন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহব্বান জানান : পারভীন

 

দেশবাণীঃ  আজ ১৬ই অক্টোবর বুধবার বিকাল ৩ ঘটিকায় আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের লেঙ্গুরদী আবু মোহাম্মদ বদরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, লুটপাট, চাদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে এক গণপ্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পারভীন আক্তার। এ সময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন ২য় বার স্বাধীনতার জন্য যে সকল ছাত্রজনতা ও বি.এন.পির অগনিত কর্মী সমর্থক শহীদ হয়েছেন প্রথমেই আমি তাদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরন করছি। ৫ই আগস্ট ছাত্রজনতার গণহত্যাকারী স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকারের পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর বি.এন.পির নাম ভাঙিয়ে যারা লুটপাট, চাদাবাজী, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে তালা ও দখলদারী সহ নানান অপকর্মে লিপ্ত হয়ে বি.এন.পির ভাবমূর্তী ক্ষূন্য করেছে, আমজনতাকে সাথে নিয়ে তাদেরকে উৎখাত না করে আমি ঘরে ফিরবো না। তিনি আরও বলেন, ছাত্রজনতা গণহত্যার দায়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের ফাসির রায় বিদেশ থেকে এনে বাংলার মাটিতে কার্যকর করতে হবে।

 

 

তিনি আরও বলেন গণমানুষের দল বি.এন.পি। সকল ক্ষমতার উৎস আপনারা। আপনারা যার কাছে আপনাদের জান ও মাল নিরাপদ মনে করবেন, আপনারা তাকেই সমর্থন করে তার হাতেই টিকেট তুলে দিবেন। আপনারা টিকেট এনে যার হাতে তুলে দিবেন, আমরা আপনাদের সাথে ঐক্যবদ্ধ থেকে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে তাকেই বিজয়ী করবো। আমার মূল শক্তি আড়াইহাজারের জনগন। তিনি বলেন, আপনাদের পাশে থেকে আড়াইহাজারবাসীকে এমন একটি প্রশাসন উপহার দিতে চাই যেই প্রশাসন হবে জনগনের এবং জনগন হবে প্রশাসনের। জনগন এবং প্রশাসনের মাঝে যেন কোন সন্ত্রাসী, চাদাবাজ, দালাল, দুর্ণীতিবাজ ঢুকতে না পারে, সন্ত্রাসীদের কে শক্ত হাতে দমন করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহব্বান জানান। আপনারা সজাগ দৃষ্টি রাখবেন। প্রশাসনের কাছে সেবা চেয়ে জনগন যেন নির্যাতনের শিকার না হয়।

 

 

তিনি আরও বলেন, দলের নাম ভাঙিয়ে সন্ত্রাস, চাদাবাজী, দখলসহ নানা অপরাধ, অপকর্ম করেছে তাদের অপরাধের স্বাক্ষী আড়াইহাজারের জনগন। বি.এন.পির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশে শুদ্ধি অভিজানের মাধ্যমে অতি দ্রæত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপরাধ করে কেউ ছাড় পাবে না বলে তিনি হুশিয়ার করে দেন। যারা বিগত ষোল বছর আওয়ামী দুঃশাসন আমলে হামলা, মামলা, গুম, খুন নির্যাতন, জেল জুলুম দুর্ণীতির সাথে সরাসরি জড়িত, তাদের নামের তালিকা প্রস্তুত করুন। কোন অপরাধী যেনো পার না পায়। আইনের আওতায় এনে প্রতিটা অপরাধের বিচার করা হবে বলে পরিষ্কার জানিয়ে দেন পারভীন।

 

 

গনপ্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুব দলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন মোল্লা, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নাহিদ গোলনার ইভা, ফতেপুর ইউনিয়নর সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বি.এন.পির সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল্লাহ মিয়া, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন অনু, জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কালজ ফকির, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাসাস এর সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মোল্লা, আড়াইহাজার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক রিয়াজুল ইসলাম খোকন, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তসলিম উদ্দিন লিটন, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম মিয়া, আড়াইহাজার পৌর বি.এন.পির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি গোলজার হোসেন আলাবক্স, বিশনন্দী ইউনিয়ন বি.এন.পির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সরোয়ার্দী মিয়া, আড়াইহাজার উপজেলা মহিলা দলের সিনিয়র সহসভাপতি শিরিন সুলতানা মেম্বার, আড়াইহাজার উপজেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক পিয়ারা বেগম মেম্বার, আড়াইহাজার পৌর মহিলা দলের সভাপতি মাসুদা বেগম ও সাধারণ সম্পাদক মাছুমা বেগম, সরকারি সফর আলী কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক খোরশেদ আলম, নারায়ণগঞ্জ জেলা ওলামা দলের প্রচার সম্পাদক মাছুম বিল্লাহ, আড়াইহাজার পৌরসভা জাসাস এর সভাপতি খোরশেদ আলম, গোপালদী পৌরসভা সাবেক জাসাস এর সভাপতি হাছান আলী, আড়াইহাজার উপজেলা জিয়া মঞ্চের আহবায়ক শিকদার আলী, আড়াইহাজার পৌর জিয়া মঞ্চের আহবাহয়ক আরাফাত।

 

তালতলা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ ফেরদৌস ও এ এস আই আলামিন এর বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার বরাবর অভিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ণ
তালতলা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ ফেরদৌস ও এ এস আই আলামিন এর বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার বরাবর অভিয়োগ

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও থানার তালতলা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ মোঃ ফেরদৌস ও এ এস আই মোঃ আলামিন এর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মাসুম।গত (২ই ফেব্রুয়ারি)রোজ বৃহস্পতিবার এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, জনাব, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী মাসুম (৩০), পিতা- আলী, মাতা- মোসাঃ বেবী বেগম, সাং- ব্রাহ্মন বাওগাঁ, ডাকঘর- মহজমপুর- ১৪৪০, থানা- সোনারগাঁও, জেলা- নারায়ণগঞ্জ আপনার কার্যালয়ে উপস্থিত হইয়া বিবাদী ১) মোঃ ফেরদৌস, তালতলা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ, ২) মোঃ আলামিন, তালতলা পুলিশ ফাড়ীর এ.এস.আই-দের বিরুদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, আমি এলাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা করিয়া আসিতেছি এবং জামপুর ইউনিয়নের যুবদলের ইউনিয়ন সেক্রেটারী পদপ্রার্থী। গত ১৭/০২/২০২৫ ইং তারিখে একটি ব্যাটারী চুরিকে কেন্দ্র করে তালতলা পুলিশ ফাঁড়ীর এ.এস.আই আলামিন রাত্র আনুমানিক ১১.০০ ঘটিকার সময় ১ জনকে হাতেনাতে বাটারী সহ ধৃত করেন এবং তাহার সঙ্গীয় আরও ২ জনকে পরবর্তীতে গ্রেফতার করিয়া ফাঁড়িতে নিলে, আমি উক্ত ঘটনার বিষয়ে অবগত হইয়া থানায় উপরোক্ত বিষয়ে উক্ত বিবাদীদ্বয়কে শুধু জিজ্ঞাসা করেছি যে, মামলার আসামী কয়জন তখন বিবাদীদ্বয় বলে যে, আসামী ৩ জন।

পরবর্তীতে আমি আসামীর লিষ্ট গুলো দেখিয়া বলি যে, আপনারা শুধু ২ জন আসামী রেখেছেন আরেক জন আসামী কোথায়? তখন উক্ত ১নং বিবাদী আমার কথায় কোন প্রকার জবাব প্রদান না করিয়া আমাকে হুমকি ধমকি প্রদান করে। তখন আমি খোঁজ নিয়া জানিতে পারি যে, উক্ত ১ ও ২ বা পরস্পর যোগসাজসে আওয়ামী দালাল চক্রের লোকদের নিকট হইতে ৭০,০০০/- (সত্তর হাজার) টাকা গ্রহণ করে উক্ত ব্যাটারী চুরির মূল আসামীকে ছেড়ে দেয়। তখন আমি এই বিষয়ে বিবাদীদেরকে বলি যে, আপনারা উক্ত ব্যাটারী চুরির মূল আসামীকে কেন ছেড়ে দিলেন? তখন এই কথা বলার পর উক্ত বিবাদীদ্বয় আমাকে উপস্থিত সকলের সামনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিয়া হুমকি দেয় যে, আমাকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলের ভাত খাওয়াইবে।

তখন আমি উক্ত ফাঁড়ি ত্যাগ করে চলে আসি। পরবর্তীতে উক্ত ব্যাটারী চুরির ঘটনায় ২ জন আসামীকে কোর্টে প্রেরণ করিলে, অত্র ব্যাটারী চুরির অভিযোগকারী/বাদী কোর্টে এসে দেখিতে পায় যে, ৩নং আসামী আমাকে করা হইয়াছে। তখন বাদী/অভিযোগকারী আমার সাথে যোগাযোগ করিয়া আমাকে উক্ত বিষয়ে অবগত করান এবং বলে যে, তাহার স্বাক্ষর এজাহার দায়েরের পূর্বে সাদা কাগজে নিয়েছে এবং স্বাক্ষর না দিলে ব্যাটারী ফেরৎ দিবে না বলিয়া উক্ত অভিযোগকারী/বাদীকে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করাতে বাধ্য করেন এবং উক্ত এজাহারে উক্ত বিবাদীয় সুকৌশলে অভিযোগকারী/বাদীর অজ্ঞাতসারে আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করিয়া দিয়াছে। মূলত উক্ত ব্যাটারী চুরির অভিযোগকারী/বাদী আমাকে চিনেন না এবং সে আমার বিরুদ্ধে কোন প্রকার অভিযোগ দায়ের করেন নাই। যাহা অভিযোগকারী/বাদীর অডিও রেকর্ডীং রহিয়াছে এবং প্রয়োজনে সে সাক্ষাতেও যেখানে যাওয়ার প্রয়োজন তাহা করিতে ইচ্ছুক রহিয়াছে এবং অত্র বিবাদীদ্বয় প্রতিনিয়ত আমাকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।অতএব মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন মহোদয় যেন, আমার উক্ত অভিযোগ আমলে নিয়ে উক্ত বিবাদীদ্বয়ের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করিয়া আমাকে সোনারগাঁও থানার মামলা – ২২ (২) ২০২৫ মামলা হইতে অব্যাহতি/খালাস প্রদানের আদেশ দিলে, মহোদয়ের নিকট চির কৃতজ্ঞ ।

আড়াইহাজারে লাক মিয়া চেয়ারম্যান গ্রেফতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:২৭ পূর্বাহ্ণ
আড়াইহাজারে লাক মিয়া চেয়ারম্যান গ্রেফতার

আড়াইহাজারের ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লাক মিয়াকে( ৫৫) গ্রেফতার করেছো পুলিশ। দুপুর ২টার দিকে রূপগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে রূপগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চন ব্রিজ এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। তিনি আড়াইহাজার উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটিরি সদস্য ও একজন শিল্পপতি।

নারায়ণগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার সি সার্কেল মেহেদী হাসান জানান, গোপনে খবর আসে লাক মিয়া চেয়ারম্যান ওই রাস্তা দিয়ে তার বাড়ী আড়াইহাজার থেকে ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। ওই সংবাদের ভিত্তিতে আমি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাকে আটক করি। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি আরও জানান, তিনি একজন শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী । টাকা দিয়ে তিনি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করারও অভিযোগ রয়েছে। তাছাড়াও ভূমিদস্যুতার অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে এলাকার নীরহ মানুষের জমি দখল করার অসংখ্যা অভিযোগ রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে নিরীহ মানুষ তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ করেন। গ্রেফতারকৃত লাক মিয়া উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের উজান গোপিন্দী গ্রামের মৃত জাবেদ আলীর ছেলে।

আড়াইহাজার থানার ওসি এনায়েত হোসেন জানান, সার্কেল স্যার তাকে আটক করার পর আমরা পুলিশ পাঠিয়ে তাকে আড়াইহাজার থানায় নিয়ে আসি। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।

বন্দরের কলাগাছিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ওসমান পরিবারে সেই দেলোয়ার গ্রেফতার

বন্দর ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:২৬ পূর্বাহ্ণ
বন্দরের কলাগাছিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ওসমান পরিবারে সেই দেলোয়ার গ্রেফতার

নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের একাধিক বারের সাবেক চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির নেতা ওসমান পরিবারের অন্যতম সহচর সেই দেলোয়ার হোসেন প্রধানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সশস্ত্র হামলা ও হত্যার অভিযোগে একাধিক মামলায় অভিযুক্ত।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে আটটার দিকে বন্দর ঘাট সংলগ্ন এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা রয়েছে। মামলাগুলো যাচাই-বাছাই চলছে। তাকে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে সে বিষয়ে কাজ চলছে। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকায়ও তার নামে মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
দেলোয়ার হোসেন নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টিরও সহ-সভাপতি। তিনি ওসমান পরিবারের ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন।