খুঁজুন
মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪, ২০ কার্তিক, ১৪৩১

শেখ হাসিনার অবস্থান জানাল ভারত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:৫২ অপরাহ্ণ
শেখ হাসিনার অবস্থান জানাল ভারত

গত পাঁচ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান কোথায়, তা নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে ধোঁয়াশা চলছিল। অবশেষে তিনি কোথায় আছেন জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র জানান, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখনও ভারতেই রয়েছেন।

ওই মুখপাত্র বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অবস্থানের বিষয়ে আমি আগেই বলেছিলাম যে, তিনি স্বল্প সময়ের নোটিশে এখানে এসেছিলেন এবং তিনি এখানেই রয়েছেন।

সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত গন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন ধরনের জল্পনা থাকলেও তিনি কতদিন ভারতে অবস্থান করবেন, সেই বিষয়ে দেশটির সরকার কোনও তথ্য জানায়নি।

এদিকে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, শেখ হাসিনার অবস্থান সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য এখনও আসেনি। তবে আনঅফিসিয়ালি জানা গেছে তিনি ভারতের দিল্লিতেই রয়েছেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড চালানোর নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি মেগা প্রজেক্টে মেগা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় বিচারের জন্য তাকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এছাড়া আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল থেকে যে ৪০-৪৫ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে, তারা কোথায় আছে জানার চেষ্টা করছে মন্ত্রণালয়।

এক খন্ড জমির, একাধিক অংশীদার!

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪, ৩:২৮ অপরাহ্ণ
এক খন্ড জমির, একাধিক অংশীদার!

বিশেষ প্রতিবেদকঃ বেশ কয়েকদিন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।সরকার পতনের পট পরিবর্তনে অনেকেই স্বপ্ন দেখছেন জনপ্রতিনিধি হবেন।কেউ দেখছেন মেম্বার হবেন,আবার কেউ দেখছেন চেয়ারম্যান হবেন।এমন প্রত্যাশা কে সামনে রেখে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করে যাচ্ছেন অনেকেই।সম্প্রতি আড়াইহাজার উপজেলার প্রত্যেকটা ইউনিয়নে দেখা যায় এমন সরব চিত্র। তবে বিএনপি খ্যাত হাইজাদী ইউনিয়নে দেখা গিয়েছে একটু ভিন্ন চিত্র।এই এলাকায় একাধিক চেয়ারম্যান প্রত্যাশি থাকলেও মাঠের রাজনীতিতে অনেকের নেই কোন বিচরণ। বিপরীতে অনেকে আবার আগ থেকেই তৈরি করে রেখেছেন বিশাল কর্মী বাহিনী।

এমনই একজন ব্যক্তি হলেন, হাইজাদী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি অলি উল্লাহ অলি।তিনি রাজনীতির শুরু থেকেই দেখা গেছে নিজ ইউনিয়ন এর কর্মী ও সাধারণ জনগণের সঙ্গে কাজ করতে।নিজের ইউনিয়ন এর বাহিরে তার কোন মাথাব্যথা ছিল না।ইউনিয়ন এর প্রত্যেকটা গ্রামে রয়েছে তার বিশাল কর্মী বাহিনী ও সুপরিচিতি।ছোট বড় সব শ্রেণীর লোকজন তাকে এক নামে চিনেন।তার বাবা দেলোয়ার হোসেনেরও রয়েছে নিজ ইউনিয়নে ব্যাপক পরিচিতি।সম্প্রতি সরকার পতনের পর কর্ম সময় বাদে অলি দিয়ে যাচ্ছেন গ্রামে গ্রামে সময়।সময় কাটাচ্ছেন চায়ের আড্ডায় ও গল্পে। কথার ছলে স্বপ্নের ইউনিয়নকে সাজানোর রুপরেখা দিচ্ছেন। যেখানেই তার বিচরণ সেখানেই যেন তৈরি হচ্ছে অলির সঙ্গে জনসাধারণের মধুর সঙ্গতা।এ যেন দীর্ঘদনের মেলবন্ধন।

মীর রেজাউল। সদা হাস্যমুখ ও সাদা মনের মানুষ।শিক্ষানুরাগী ও মানবসেবায় ব্রত এই রাজনীতিবিদ রাজনীতির মাঠে তেমন সরব নেই।তবে রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে নেই কোন বিতর্কিত কর্মকান্ড।অনেকটা কৌশল অবলম্বন করে চালিয়ে যাচ্ছেন রাজনীতি। ক্লিন ইমেজ খ্যাত এই রাজনীতিবিদকেও সময় মতো হয়তো ঢাকঢোল বাজিয়ে দেখা যেতে পারে জাগানিয়া দিতে।কিন্তু ঐসময় জনসাধারণ তাকে কতটা বুকে টেনে নিবেন দেখার বিষয়।

জহিরুল ইসলাম জহির। তিনি রাজনীতিতে একজন সক্রিয় রাজনীতিবিদ।একবাক্যে শিকার করেন ব্যাপক থানা ব্যাপী বিএনপির কর্মী সমর্থকরা।তবে নিজ ইউনিয়নে তেমন কোন কর্মীবলয় তৈরি করতে পারেননি তিনি।কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন বলয়ের যে কজন একনিষ্ঠ কর্মী আছেন তার মধ্যে অন্যতম তিনি।বিএনপির দু:সময়ে অনেকটা ধরাকে সরা করে বেশ ভালই ছিলেন এখনো বেশ আছেন তিনি।হাইজাদী ইউনিয়ন বিএনপির রাজনীতিতে তার তেমন কর্মী না থাকলেও থানা ব্যাপী রয়েছে বিশাল কর্মী ও সমর্থক।অনেকের চোখে তিনি জিরো থেকে হিরো বনে গেছেন নেতার ছত্রছায়ায়। তবে একথাও সত্যি সুমন বলয়ের কেউ তার মতো রাজনীতিতে এতটা সুবিধা করতে পারেনি।বিএনপির রাজনীতিতে ও অনেক কর্মীদের রোষানলে থাকেন তিনি প্রত্যেকটা সময়।যার ফলে আগামী দিনে প্রত্যাশার লক্ষে পৌঁছাতে মসৃণ নাও হতে পারে তার পথ।

সফিউল আলম সবুজ। একজন প্রবীন রাজনীতিবিদ।তিনি নিজেকে হাইজাদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি দাবি করলেও ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ এর বলয়ের লোকজন তা মানতে নারাজ। মফিজুলকে তারা দাবি করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি। তার কারন ও আছে বেশ।কারন সবুজের অবস্থান অনেকটা সুবিধাবাদীদের মতো।পদ লেহনের লোভে মাঝে আজাদ বলয়ে থাকলেও মূলত তিনি এখন সুমন বলয়ের কর্মী।তবে সবুজ প্রয়াত বিএনপি নেতা খসরু’র একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন।আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে প্রত্যাশিত নেতাদের মধ্যে তিনি সিনিয়র রাজনীতিবিদ হলেও বলয় ছুট হিসেবে খ্যাত পদবীটা তাকে অনেকটা পিছিয়ে দিয়েছে।কারণ রাজনীতিতে নেতার বা নীতিনির্ধারকদের আর্শীবাদ না থাকলে বেশ দূর এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়না।তাছাড়া সরকার পতনের আগে কিংবা পরে তেমন কোন চমক দেখাতে পারেনি সবুজ।যা নেতার সুদৃষ্টিতে আসার মতো বলে মনে করছেন না তৃণমূল বিএনপি।

জাকির হোসেন।তিনি বিগত দিনে জনপ্রতিনিধির স্বাদ গ্রহন করতে সক্ষম হলেও এবার একটু ভিন্ন রকম স্বাদ গ্রহন করার আয়েশ দেখা যাচ্ছে।তবে সত্যিকার অর্থে তিনি একজন সাদা মনের মানুষ।বিগত দিনে তিনি নির্বাচন নিয়ে আছে বেশ অভিজ্ঞতা। অভিজ্ঞতাকে ব্যাপকভাবে কাজে লাগিয়ে হতে পারেন ভবিষ্যতে চেয়ারম্যান এটা সম্ভব কিছু নয়।

অন্যদিকে, হাইজাদী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিব আহমেদ, যুবদল সদস্য সচিব মেহেদী হাসান রানার তেমন কর্মী বাহিনী না থাকলেও আছেন দুষ্ট প্রকৃতি গুটি কয়েক লোক।সম্প্রতি রানার বেশ কয়েকজন কর্মী ও সমর্থক গ্রেফতার হয়েছেন।তিনি নিজেও হয়েছেন দলীয় পদ থেকে অব্যবতি যদিও পরে তিনি রাতের আধারে উঠিয়ে নিতে সক্ষম হন।তারাও স্বপ্ন বুনছেন জনপ্রতিনিধি হবেন।

এদিকে তৃণমূলের দাবি, দীর্ঘদিন পর বিএনপি নেতা ক্ষমতার স্বাদ নিতে পারচ্ছেন। একজন রাজনীতিবিদ তার ক্ষমতার সর্বস্ব ব্যবহার করবেন এমন প্রত্যাশা করা দোষের কিছু নয়।তবে আমরা এমন কোন সুবিধাবাদী, সুযোগ সন্ধানী নেতাকে চাই না যার হাতে আমাদের প্রাণের ইউনিয়ন নিরাপদ নয়।যিনি নিজের পেটভুড়ি ভর্তি করতে ক্ষমতায় যেতে চান।আমরা চাই একজন সৎ, ধার্মিক,মানবিক, শিক্ষানুরাগী ও আদর্শিক গুনাবলী সম্পন্ন জনবান্ধব ও কর্মীবান্ধব নেতা।যার ক্লিন ইমেজই হবে তার ভোট ব্যাংক।

আলোচনায় একাধিক, আস্থায় এক!

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৪, ৮:০১ অপরাহ্ণ
আলোচনায় একাধিক, আস্থায় এক!

দেশবাণীঃ নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্তর রেশ কাটতে না কাটতেই নতুন নেতৃত্ব নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। আসন্ন নতুন কমিটিকে ঘিরে ছাত্রদলের পদ প্রত্যাশীদের মধ্যে কাজ করছে নানা উৎসাহ উদ্দীপনা। গুরুত্বপূর্ণ পদ পেতে এরমধ্যে অনেকেই কেন্দ্রের দায়িত্বশীলদের কাছে করছেন লবিং, তদবির ও দৌড়ঝাঁপ । তবে পদ প্রত্যাশীদের ভাষ্য, যাচাই বাছাইয়ের মাধ্যমে যোগ্য ও সৎ ব্যক্তিদের হাতেই ছাত্রদলের নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হবে। সংগঠনটির একাধিক পদ প্রত্যাশীর সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানা যায়।

তবে সভাপতি পদে পদ প্রত্যাশীর তালিকা সবচেয়ে বেশি। অধিকাংশ সাবেক ছাত্রদল নেতা সভাপতি হতে চান। গুটি কয়েকজন নেতা সাধারণ সম্পাদক পদ পেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তাদের মতে, সভাপতি পদে একজনকে বাছাই করলেও প্রার্থী হতে কোনো দোষ নেই।

জানা যায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত করেন। পাশাপাশি অধীনস্থ সকল উপজেলা-থানা, পৌর, কলেজ, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড ছাত্রদলের কমিটিও বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শীঘ্রই উক্ত ইউনিটগুলোর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।

এদিকে কমিটি বিলুপ্তের পর তৎপরতা শুরু করেছেন পদ প্রত্যাশীরা। সভাপতি পদে এখন পর্যন্ত ৮ জনের নাম শোনা গেছে। তবে এ পদে একাধিক নেতার নাম শোনা গেলেও বেশ আলোচনায় আছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের রহমান জিকু।

তার কারণও আছে বেশ। কারণ হিসেবে তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলছেন,আওয়ামী লীগের সময় তিনি ছাত্রলীগ দ্বারা অনেক নির্যাতনের শিকার হোন। একবার প্রাণহানীর ঘটনা ঘটার উপক্রম হয়েছিল। এছাড়া তিনি নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজপথে শিক্ষার্থীদের পাশে নেতাকর্মীদের নিয়ে থেকে দলের ভিতর ও বাহিরে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত ছিলেন।শিক্ষার্থীদের সাথে এক কাতারে মাঠে থেকে ছাত্র জনতার আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে তিনি অবস্থান নেন নেতাকর্মী নিয়ে সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোডের মত ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথ গুলিতে।১৮ জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত সাইনবোর্ড ও আশেপাশের এলাকায় অবস্থান নেন তিনি ও তার নেতৃত্বের নেতাকর্মীরা।

গত ৪ আগস্ট নারায়ণগঞ্জে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ঘিরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নানা হুমকি ধামকি দিতে থাকলে শত শত নেতাকর্মী নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন দিক থেকে নারায়ণগঞ্জ প্রবেশ করেন তিনি।এসময় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার পাশাপাশি তাদের জন্য খাবার ও পানির ব্যবস্থা করেন তিনি।

সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচীতেও জিকুর ও তার নেতাকর্মীদের ব্যাপক ভাবে অংশগ্রহন করতে দেখা গেছে।এসময় সকাল থেকে ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড এলাকার নিয়ন্ত্রন নিয়ে নেন জিকু ও তার সমর্থকরা। যার ফলে তৃণমূলের দাবি উঠেছে রাজপথের পোড়খাওয়া, একাধিকবার কারা নির্যাতিত, হরতালের অগ্রভাগের প্রতিক, ছাত্র আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ এর রুপকার ,কর্মীবান্ধব জিকুই যেন হয় আগামীর নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি।তাহলে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদল পাবে যোগ্য নেতৃত্ব ও সংগঠন হবে সুসংগঠিত ও প্রসারিত।এমনটাই দাবি করছেন তৃণমূল ।

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যুবদল থেকে রানা’র অব্যহতি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ণ
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যুবদল থেকে রানা’র অব্যহতি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : নারায়ণগঞ্জ জেলা আড়াইহাজার উপজেলাধীন হাইজাদী ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রানাকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে অব্যাহতি করা হয়েছে।

২৭শে অক্টোবর (রবিবার) আড়াইহাজার উপজেলা যুবদলের সভাপতি হাবিবুর রহমান সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম ভূইয়া সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য জানানো হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,আপনি মেহেদী হাসান রানা, সাধারণ সম্পাদক, হাইজাদী ইউনিয়ন যুবদল, আপনার বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ড ও দলীয় নীতি,আদর্শ এবং সংহতি পরিপন্থী সুস্পষ্ট প্রমাণ থাকায় আপনাকে হাইজাদী ইউনিয়ন যুবদল এর সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অব্যবতি দেওয়া হল।