খুঁজুন
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ২৯ মাঘ, ১৪৩১

রাষ্ট্র সংস্কারে আরও ৪ কমিশন গঠন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ৭:৫১ অপরাহ্ণ
রাষ্ট্র সংস্কারে আরও ৪ কমিশন গঠন

রাষ্ট্র সংস্কারে আরও চারটি কমিশন গঠন করেছে সরকার। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

চার কমিশন ও প্রধানের নাম
> স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশন, এর প্রধান ড. একে আজাদ খান।

> গণমাধ্যম সংষ্কার কমিশন, এর প্রধান কামাল আহমেদ।

> শ্রমিক অধিকার সংষ্কার কমিশন, এর প্রধান সৈয়দ সুলতানউদ্দিন আহমেদ।

> নারী বিষয়ক কমিশন, এর প্রধান শিরিন হক।

এর আগে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ গেজেট প্রকাশ করে সরকার। আর ৬ অক্টোবর সংবিধান সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ গেজেট প্রকাশিত হয়।

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ হিসেবে কমিশনের প্রধান করা হয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারকে। সদস্যদের মধ্যে স্থানীয় সরকার ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ হিসেবে শিক্ষাবিদ ড. তোফায়েল আহমেদ, ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন ব্যবস্থার সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ হিসেবে ড. মো. আব্দুল আলীম, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও ওপিনিয়ন মেকার হিসেবে ডা. জাহেদ উর রহমান রয়েছেন।

পুলিশ সংস্কার কমিশন
কমিশনের প্রধান করা হয়েছে সাবেক সচিব সফর রাজ হোসেনকে। আর সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল, সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও যুগ্মসচিব মোহাম্মদ হারুন চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক শেখ সাজ্জাদ আলী, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ মো. গোলাম রসুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শাহনাজ হুদা ও মানবাধিকার কর্মী এ এস এম নাসিরউদ্দিন এলান। এছাড়া কমিশনে আরও থাকবেন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন
কমিশনের প্রধান করা হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ তারেক, সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ড. রিজওয়ান খায়ের, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক একেএ ফিরোজ আহমেদ। এছাড়া কমিশনে থাকছে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিও।

বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন
কমিশনের প্রধান করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি সদস্য এবং সাবেক জেলা ও দায়রা জজ এমদাদুল হক, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সদস্য ফরিদ আহমেদ শিবলী, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক জেলা ও দায়রা জজ এবং সদস্য সাবেক রেজিস্ট্রার সাইয়েদ আমিনুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ এবং মাজদার হোসেন বনাম রাষ্ট্র মামলার বাদী সদস্য মাজদার হোসেন।

দুদক সংস্কার কমিশন
কমিশনের প্রধান করা হয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামানকে। সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- বাংলাদেশ সাবেক কম্পট্রোলার ও অডিটর জেনারেল মাসুদ আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের সোয়াস অধ্যাপক মোস্তাক খান, বার-এট-ল মাহদীন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন। এ ছাড়া কমিশনে থাকছে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিও।

সংবিধান সংস্কার কমিশন
অধ্যাপক আলী রীয়াজকে কমিশনের প্রধান করা হয়েছে। সদস্যরা হলেন: অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ, মো. মুসতাইন বিল্লাহ, মো. মাহফুজ আলম ও ডক্টর শরীফ ভূঁইয়া।

আড়াইহাজারে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:১৬ অপরাহ্ণ
আড়াইহাজারে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও জনসম্পৃক্ততা করার লক্ষ্যে এবং আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসরদের পূর্ণবাসন,যুবলীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সন্ত্রাস নৈরাজ্য কার্যকলাপ বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ আড়াইহাজারে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দরা।

আজ মঙ্গলবার(৪ই ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আড়াই হাজার চৌরাস্তা থেকে শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।

এ সময় বিক্ষোভ মিছিল থেকে আড়াই হাজার বিএনপির নেতাকর্মীরা শ্লোগান দেয়, একটা একটা লীগ ধর, ‘ধইরা ধইরা জেলে ভর’ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগের চামড়া তুলে নিব আমরা।

আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলী ভুইয়া ও সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমেদের নেতৃত্বে এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি লুৎফর রহমান আবদু,আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মতিউর রহমান মতিন,সাংগঠনিক সম্পাদক আজহারুল ইসলাম লাভলু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম ভূঁইয়া, থানা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সাদেকুর রহমান সাদেক,আড়াই হাজার উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কবির হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক, আড়াইহাজার থানা যুবদলের আহ্বায়ক সেলিম ভূঁইয়া, সদস্য সচিব খোরশেদ আলম ভূঁইয়া,পৌর বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ লিটন, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ ডালিম, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আসাদুজ্জামান, আড়াইহাজার থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মোবারক হোসেন প্রমুখ।

অবশেষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:২৩ অপরাহ্ণ
অবশেষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটির ঘোষণা দেয়া হয়।

আংশিক কমিটিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে আহ্বায়ক করা হয়েছে।জাতীয় নির্বাহী কমিটির আরেক সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুকে করা হয়েছে ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক।

এছাড়াও মাশুকুল ইসলাম রাজিব ও শরীফ আহমেদ টুটুলকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনকে সদস্য করা হয় এই কমিটিতে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ছিল, অতি সত্ত্বর বিলুপ্ত এই কমিটি ঘোষণা করা হবে।

এর আগে গত ৫ আগস্ট দেশের পট পরিবর্তনের পর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনের নেতৃত্বাধীন কমিটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ তদন্তে বিএনপির কেন্দ্র থেকে করা হয় কমিটি।সেই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে গিয়াস-খোকনের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ১৮ জুন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন সভাপতি ও গোলাম ফারুক খোকন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ওই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান।

বন্দরে কাজী সোহাগকে গ্রেফতারে আল্টিসমেটাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:৫৩ অপরাহ্ণ
বন্দরে কাজী সোহাগকে গ্রেফতারে আল্টিসমেটাম

বন্দরে পিস্তুল উচিয়ে প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণকারী কথিত যুবদল নেতা কাজী সোহাগ সহ তার বাহিনীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অস্ত্র উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন শ্রমিক নেতারা।১ ফেব্রুয়ারী শনিবার বেলা ১২টায় বন্দর ১নং খেয়াঘাট সংলগ্ন সিএনজি স্ট্যান্ডের সামনে বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক কল্যান বহুমূখী সমবায় সমিতির ব্যানারে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।এর মধ্যে আসামীরা গ্রেফতার না হলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারী দেন তাঁরা।

মানববন্ধনে বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হুমায়ন কবির বলেন, যে শ্রমিক ভাইয়েরা মানুষকে সেবা প্রদান করে, মানুষের পাশে থাকে তাদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালিয়েছে। সেই অস্ত্রধারী কাজী সোহাগকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে নয়তো থানা ঘেরাও সহ ডিসি অফিস ঘেরারও করার হুঁশিয়ারী দেন।

সিএনজি শ্রমিক চালকদের উদ্দেশ্য করে হুমায়ন বলেন, যেদিন আপনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে সেদিন কিন্তু আমরা আপনাদের পাশে ছিলাম এবং আপনাদের নিয়ে প্রতিরোধ করেছি। আপনাদের বিপদে যেমন ছিলাম এবং সব সময় আপনাদের পাশে থাকবো আমরা।

বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সভাপতি পাপ্পু আহমেদ বলেন, অস্ত্রধারী সোহাগ এখন প্রকাশ্যে ঘুরছে, মামলা হলেও প্রশাসন তাকে গ্রেফতার করছে না এবং মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নেই।অস্ত্রধারী সোহাগের জন্য সিএনজি শ্রমিক সহ আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি, তিনি যেকান সময়ে আমাদের গুলি করতে পারে।আমরা বন্দরবাসী হুমকির মূখে আছি, সেদিন স্ট্যান্ড দখল নিতে এসে শ্রমিকদের ধাওয়া খেয়ে প্রকাশ্যে গুলি করতে করতে বন্দর বাজার পর্যন্ত চলে যায়। সেই সিসি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে অথচ প্রশাসন তাকে গ্রেপ্তার করছে না। অস্ত্রধারী সোহাগ সেদিন যেভাবে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়ছে সেদিন যে কারও মৃত্যু হতে পারতো। তাই অতিদ্রুত অস্ত্রধারী সোহাগকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানাই।

বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সিনিয়র সহ- সভাপতি জাহাঙ্গীর মৃধা, যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার মোল্লা, সাংগঠিনক সম্পাদক রিপন, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কবির, কার্যকরি সদস্য নুর বাদশা, সাগর, সদস্য ইকবাল, মিন্টু।এছাড়াও সিএনজি চালক আলমগীর, আনোয়ার, নুর হোসেন, নাদিম, নাজির, লিয়াকত, জামান, জনি, শিপন, ছগির, সুমন মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে।

মানববন্ধন শেষে চাঁদাবাজ, অস্ত্রবাজ কাজী সোহাগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে বন্দর ফায়ার সার্ভিসের সামনে গিয়ে শেষ করা হয়।