খুঁজুন
রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১৯ মাঘ, ১৪৩১

বাংলাদেরে প্রথম সেনাপ্রধান কেএম সপিউল্লাহ আর নেই

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:৪৩ অপরাহ্ণ
বাংলাদেরে প্রথম সেনাপ্রধান কেএম সপিউল্লাহ আর নেই

বাংলাদেশের প্রথম ও সাবেক সেনাপ্রধান, সাবেক সংসদ সদস্য, ৩নম্বর সেক্টর কমান্ডার ও মুক্তিযুদ্ধ কালীন এস ফোর্সের অধিনায়ক মেজর জেনারেল(অব:) কেএম সফিউল্লাহ বীরউত্তম ইন্তেকাল করেছেন। আজ ২৬জানুয়ারি রোববার সকাল ৮টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতলে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৯০ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

জানা গছে, ১৯৩৪সালের ২সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫০ সালে রূপগঞ্জের মুড়াপাড়া হাইস্কুল থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। মুন্সিগঞ্জের হরগঙ্গা কলেজে পড়া অবস্থাতেই যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। ১৯৫৫ সালে কমিশন পান। ১৯৬৮ সালে ডিফেন্স স্টাফ কলেজ থেকে পিএসসি করেন। তিনি স্কুল অব ইনফেন্টিতে প্রশিক্ষক ছিলেন। ১৯৭০ সালে পদোন্নতি পেয়ে আবার ব্যাটেলিয়নে ফিরে আসেন কেএম সফিউল্লাহ।

১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তিনি বীরউত্তম খেতাব পেয়েছেন। তাঁর খেতাবের সনদ নম্বর দুই। মুক্তিযুদ্ধে তিনি ছিলেন ৩নম্বর সেক্টর কমান্ডার। পরে তাঁর নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে তৈরি করা এস ফোর্সের প্রধান হন।

মুক্তিযুদ্ধের আগে কেএম সফিউল্লাহ ছিলেন দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে কেএম সফিউল্লাহর নেতৃত্বে দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মুক্তিযোদ্ধারা বিদ্রোহ ঘোষণা করেন।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১০ এপ্রিল থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত ৩নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন কেএম সফিউল্লাহর। তাঁর অধীনে থাকা ৩ নম্বর সেক্টরের আওতাধীন এলাকা ছিল হবিগঞ্জ মহকুমা, কিশোরগঞ্জ মহকুমা, আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে কুমিল্লা ও ঢাকা জেলার অংশবিশেষ। মুক্তিযুদ্ধের অক্টোবর মাসে তাঁর নেতৃত্বে গড়ে তোলা হয় এস ফোর্স। এই ফোর্সের অধীনে ছিল দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং ১১নম্বর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। কেএম সফিউল্লাহর নির্দেশে ও নেতৃত্বে অসংখ্য দুর্ধর্ষ ও সফল অপারেশন পরিচালিত হয়। তিনি এসব অপারেশনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকা পালন করেন।

কেএম সফিউল্লাহর পরিকল্পনায় সিলেটের একাংশ, আশুগঞ্জ, ভৈরব ও মাধবপুর হানাদারমুক্ত হয়। তাঁর নেতৃত্বে হানাদারমুক্ত হয় আশুগঞ্জ, ভৈরব, লালপুর, আজবপুর, সরাইল, শাহবাজপুর, মাধবপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লক্ষ্মীপুর।

৬ডিসেম্বর হবিগঞ্জের তেলিয়াপাড়া থেকে কেএম সফিউল্লাহ আশুগঞ্জ যাচ্ছিলেন। পাকিস্তানি বাহিনীর এক জেসিও প্রায় লাফিয়ে কেএম সফিউল্লাহকে জাপটে ধরে তীব্র ধস্তাধস্তি করেন। একপর্যায়ে কেএম সফিউল্লাহকে লক্ষ্য করে তিনি স্টেনগানের ট্রিগার চাপেন। এসময় কেএম সফিউল্লাহর কোমরে বাঁধা পিস্তলে গুলি লাগে। কেএম সফিউল্লাহর জেসিওর মাথায় কয়েক দফা আঘাত করতেই নিস্তেজ হয়ে পড়ে যান জেসিও। কেএম সফিউল্লাহ রাইফেল নিয়ে তাদের গুলি করতে গিয়ে দেখেন রাইফেল ভাঙা। কোমরে থাকা পিস্তলও বিধ্বস্ত। এ সময় কেএম সফিউল্লাহ কচুরিপানা আর কাদাপানিতে ডুবে প্রাণে বেঁচে যান।

মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ৫ এপ্রিল সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন কেএম সফিউল্লাহ। ১৯৭৩ সালের তিনি ব্রিগেডিয়ার এবং একই বছরের ১০ অক্টোবর মেজর জেনারেল পদ লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত টানা ১৬ বছর তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯১ সালে দেশে ফিরে আসলে তাঁকে ১ বছরের জন্য ওএসডি করে রাখা হয়। ১৯৯২ সালে তিনি স্বেচ্ছায় অবসরে জান। ১৯৯৪ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-১(রূপগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৩সালে রূপগঞ্জ গ্রামে তাঁর পিতার নামানুসারে কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন।

অবশেষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:২৩ অপরাহ্ণ
অবশেষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটির ঘোষণা দেয়া হয়।

আংশিক কমিটিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে আহ্বায়ক করা হয়েছে।জাতীয় নির্বাহী কমিটির আরেক সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুকে করা হয়েছে ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক।

এছাড়াও মাশুকুল ইসলাম রাজিব ও শরীফ আহমেদ টুটুলকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনকে সদস্য করা হয় এই কমিটিতে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ছিল, অতি সত্ত্বর বিলুপ্ত এই কমিটি ঘোষণা করা হবে।

এর আগে গত ৫ আগস্ট দেশের পট পরিবর্তনের পর নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনের নেতৃত্বাধীন কমিটির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ তদন্তে বিএনপির কেন্দ্র থেকে করা হয় কমিটি।সেই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে গিয়াস-খোকনের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ১৮ জুন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন সভাপতি ও গোলাম ফারুক খোকন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ওই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান।

বন্দরে কাজী সোহাগকে গ্রেফতারে আল্টিসমেটাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:৫৩ অপরাহ্ণ
বন্দরে কাজী সোহাগকে গ্রেফতারে আল্টিসমেটাম

বন্দরে পিস্তুল উচিয়ে প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণকারী কথিত যুবদল নেতা কাজী সোহাগ সহ তার বাহিনীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অস্ত্র উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন শ্রমিক নেতারা।১ ফেব্রুয়ারী শনিবার বেলা ১২টায় বন্দর ১নং খেয়াঘাট সংলগ্ন সিএনজি স্ট্যান্ডের সামনে বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক কল্যান বহুমূখী সমবায় সমিতির ব্যানারে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।এর মধ্যে আসামীরা গ্রেফতার না হলে পরবর্তীতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারী দেন তাঁরা।

মানববন্ধনে বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হুমায়ন কবির বলেন, যে শ্রমিক ভাইয়েরা মানুষকে সেবা প্রদান করে, মানুষের পাশে থাকে তাদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালিয়েছে। সেই অস্ত্রধারী কাজী সোহাগকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে নয়তো থানা ঘেরাও সহ ডিসি অফিস ঘেরারও করার হুঁশিয়ারী দেন।

সিএনজি শ্রমিক চালকদের উদ্দেশ্য করে হুমায়ন বলেন, যেদিন আপনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে সেদিন কিন্তু আমরা আপনাদের পাশে ছিলাম এবং আপনাদের নিয়ে প্রতিরোধ করেছি। আপনাদের বিপদে যেমন ছিলাম এবং সব সময় আপনাদের পাশে থাকবো আমরা।

বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সভাপতি পাপ্পু আহমেদ বলেন, অস্ত্রধারী সোহাগ এখন প্রকাশ্যে ঘুরছে, মামলা হলেও প্রশাসন তাকে গ্রেফতার করছে না এবং মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নেই।অস্ত্রধারী সোহাগের জন্য সিএনজি শ্রমিক সহ আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি, তিনি যেকান সময়ে আমাদের গুলি করতে পারে।আমরা বন্দরবাসী হুমকির মূখে আছি, সেদিন স্ট্যান্ড দখল নিতে এসে শ্রমিকদের ধাওয়া খেয়ে প্রকাশ্যে গুলি করতে করতে বন্দর বাজার পর্যন্ত চলে যায়। সেই সিসি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে অথচ প্রশাসন তাকে গ্রেপ্তার করছে না। অস্ত্রধারী সোহাগ সেদিন যেভাবে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়ছে সেদিন যে কারও মৃত্যু হতে পারতো। তাই অতিদ্রুত অস্ত্রধারী সোহাগকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানাই।

বন্দর থানা অটো রিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক সমবায় বহুমূখী সমিতির সিনিয়র সহ- সভাপতি জাহাঙ্গীর মৃধা, যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার মোল্লা, সাংগঠিনক সম্পাদক রিপন, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কবির, কার্যকরি সদস্য নুর বাদশা, সাগর, সদস্য ইকবাল, মিন্টু।এছাড়াও সিএনজি চালক আলমগীর, আনোয়ার, নুর হোসেন, নাদিম, নাজির, লিয়াকত, জামান, জনি, শিপন, ছগির, সুমন মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে।

মানববন্ধন শেষে চাঁদাবাজ, অস্ত্রবাজ কাজী সোহাগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে বন্দর ফায়ার সার্ভিসের সামনে গিয়ে শেষ করা হয়।

কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:১০ অপরাহ্ণ
কুমিল্লায় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ

কুমিল্লায় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটকের পর এক যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনা দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। পাশাপাশি হেফাজতে যেকোনো ধরনের নির্যাতন ও হত্যার কঠোর নিন্দাও জানিয়েছেন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের এক বিবৃতিতে এ নির্দেশনার কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, গতরাতে কুমিল্লায় তৌহিদুল ইসলাম নামের এক যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। অভিযোগ রয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী শুক্রবার ভোরে তৌহিদুলের বাড়ি থেকে আটক করার পর তাকে নির্যাতন করে।

জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এই সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য বলে ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। বিবৃতিতে জানানো হয় সরকারে দেশের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কারে কয়েকটি কমিশন গঠন করার কথা জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, কমিশনগুলোর বেশিরভাগই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। পুলিশি জেরা, অপরাধ ব্যবস্থাপনা ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের যেকোনো সম্ভাবনা দূর করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসব প্রতিবেদনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সংস্কার বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, তৌহিদুল ইসলামকে যৌথবাহিনীর সদস্যরা আটক করেছিল বলে পরিবার থেকে দাবি করা হয়। শুক্রবার দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় বলে কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন। তৌহিদুল ইসলাম কুমিল্লা সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের ইটাল্লা গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে। তিনি সদরের পাঁচথুবী ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ছিলেন।