খুঁজুন
সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫, ২৫ কার্তিক, ১৪৩২

তারেক রহমানের সবুজ সংকেতে বিএনপির তিন নেতা

দেশবাণী ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ৪:৩৩ অপরাহ্ণ
তারেক রহমানের সবুজ সংকেতে বিএনপির তিন নেতা

আগামী সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তারেক রহমান। ২৬ জুলাই রাতে ভিডিও কনফারেন্সে অনুষ্ঠিত হয় ওই বৈঠক। সভাতে উঠে আসে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে বিশ্লেষণ ও বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। সেখানে জেলার ৫টি সংসদীয় আসনের মধ্যে চারটি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। রূপগঞ্জ নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে মুস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপু, আড়াইহাজার নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নজরুল ইসলাম আজাদ ও সোনারগাঁও নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আজহারুল ইসলাম মান্নানের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেন বলে জানা যায়। এছাড়া একটি আসনে ব্যাপক রদবদলেরও বিষয়টি আলোচনা হয়।বিগত দিনে আন্দোলন সংগ্রামে থাকা, নেতাকর্মীদের মনোবল বাড়াতে কাজ করা, মামলা ও হামলায় জর্জরিত নেতাদের দিয়েই আগামীতে সংসদ নির্বাচন করানো হবে ইঙ্গিত দেন তারেক রহমান।

তিনি জানান তার কাছে বিগত সবগুলো বছরের সকল নেতাদের কর্মকান্ডের ফিরিস্তি রয়েছে। কারা মাঠে ছিল, কারা কাজ করেছে, কারা সুবিধাভোগী, কোন কোন নেতার সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক আছে ইত্যাদি সকল তথ্য আছে। ৫ আগস্টের পরেও কে কি করেছে সেটাও তাঁর জানা। সুতরাং দলের প্রতি যাদের অগাধ ভালোবাসা, বিতর্কহীন কর্মকান্ড তারাই এবার প্রাধান্য পাবেন সংসদ সদস্য প্রার্থীতার ক্ষেত্রে।বৈঠকে নারায়ণগঞ্জ-৪ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেখানে উঠে এসেছিল ২০০৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষ নিয়ে লড়াই করা জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি শাহ আলমকে নিয়ে। কিন্তু তারেক রহমান নিজেই স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন শাহ আলমের পদত্যাগের বিষয়টি। তিনি বলেন, ‘শাহআলম সাহেব তো দলের পদ ছেড়ে দিয়েছেন। তাকে নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন নাই।’এ আসনের সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি গিয়াসউদ্দিনের নাম বলা হলেও তারেক রহমান বিষয়টি এড়িয়ে যান।ফলে জেলা বিএনপির বর্তমান আহবায়ক মামুন মাহমুদ, যুগ্ম আহবায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীব, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আলোচনাতে।বৈঠকে নারায়ণগঞ্জ-১ তথা রূপগঞ্জ আসনে কেন্দ্রীয় ও জেলা কমিটির নেতা মুস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপু, নারায়ণগঞ্জ-২ তথা আড়াইহাজার আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির ঢাকা বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ ও নারায়ণগঞ্জ-৩ তথা সোনারগাঁও আসনে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আজহারুল ইসলাম মান্নানের পক্ষে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। তারেক রহমানও এ তিন নেতার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেন। বিগত দিনে আওয়ামী লীগ বিরোধী আন্দোলনে এসব নেতাদের সক্রিয়তা ও মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্পর্কের বিষয়টিও উঠে এসেছে। ফলে বৈঠকে উপস্থিত নেতারা জানিয়েছেন, তিন নেতার নাম উচ্চারণে পর তারেক রহমানে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখানোতে অনুমেয় তারাই পাচ্ছেন আপাতত সবুজ সংকেত।

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের একটি বড় অংশ মহানগর বিএনপির আওতাধীন থাকায় সেটা নিয়ে বিস্তর কোন আলোচনা করেনি জেলা বিএনপির নেতারা। তবে আগামী দিনে নারায়ণগঞ্জের বিএনপির রাজনীতিতেও আসবে চমক।দলের নেতারা জানান, নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে কার্যত সবুজ সংকেত পেয়ে গেছেন নজরুল ইসলাম আজাদ। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যেসব নেতারা সবচেয়ে বেশী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজপথে ছিলেন তাদের একজন নজরুল ইসলাম আজাদ। আড়াইহাজারের আলোচিত একটি আন্দোলনের পর তাকে ধরতে প্রশাসনের ব্যাপক তৎপরতার খবর তখন ছিল বেশ আলোচিত। জুলাই ও আগস্ট আন্দোলন চলাকালে যাত্রাবাড়ি স্পটকে জাগিয়ে রাখা আজাদকে ধরে তখন মেরে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা এমন কথাও জানিয়েছেন অনুসারীরা। গত এক দশক ধরে তিনি নারায়ণগঞ্জে আলোচিত। বিএনপি ও এর সহযোগি সংগঠনের পদধারী অনেক নেতা তাঁর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। বিগত দিনে বিএনপির আন্দোলনের অনেক ক্ষেত্রেই তিনি নেতৃত্ব দেন। কারাভোগও করেছেন কয়েকবার। অন্তত অর্ধশত মামলার আসামী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের এমপি নজরুল ইসলাম বাবুর ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন আজাদ। দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে। কয়েকবার আজাদের বাড়িঘরেও হামলা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে রাজনীতি করা মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপু এলাকায় তিনি পরিচিত দিপু ভূইয়া নামে। টানা ১৫ বছর ধরে সরকার বিরোধী আন্দোলন করে রূপগঞ্জ তো বটেই নারায়ণগঞ্জকে জাগিয়ে রেখেছিলেন তিনি। রাজধানীতেও বিএনপির বিভিন্ন কেন্দ্রীয় কর্মসূচীতে লোকজন নিয়ে শো ডাউন করে আলোচনায় ছিলেন। আন্দোলনগুলোতে ছিলেন সামনের সারিতে। বিএনপির তৃণমূল থেকে শুরু করে প্রতিটি অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদেরকে তিনি সরব করে তুলেছেন। আওয়ামী লীগ থাকতে গাজী বাহিনীর একের পর এক হামলায় আক্রান্ত হন দিপুর বিভিন্ন স্থাপনা। বাড়িতে ঢুকে গুলি করা হয়।নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে আন্দোলনের আরেক নেতা আজহারুল ইসলাম মান্নান এর আগে সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদের জনগণের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। কিন্তু চেয়ারম্যান হয়েও তিনি পরিষদে কাজ করতে পারেনি। মান্নান বিএনপির চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে তাকে মেনে নিতে পারেনি স্থানীয় সংসদ। পরে তাকে অপসারণ করা হয়। গত ১৫ বছরে সবগুলো আন্দোলনেই সামনের সারিতে ছিলেন মান্নান। একের পর এক মামলায় কাবু করা হয় তাকে ও তার ছেলে যুবদলের নেতা খায়রুল ইসলাম সজীবকে। সোনারগাঁও বিএনপি’র অঙ্গ সংগঠনগুলোকে একত্র করে এক ছাতার নিচে ধরে রেখেছেন তিনি। বিগত সময় বিএনপির আন্দোলন সংগ্রাম ও গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়ে মামলা-হামলায় নির্যাতিত নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন তিনি। নেতাকর্মীদের আইনি সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের বাড়ীতো খোঁজখবর নিয়েছেন। বিএনপির কোন দলীয় কর্মসূচী আসলে নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে নেমে পড়েন এবং আন্দোলন-সংগ্রাম সফল করেন আজহারুল ইসলাম মান্নান।

মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ অপরাহ্ণ
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী, ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর স্মরণে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর তাৎপর্য বিষয়ক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আজ ৯ই নভেম্বর (রবিবার) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ১২ নং ওয়ার্ডে  এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আনোয়ার হোসেন আনুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নারায়ণগঞ্জ মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা সাগরসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময় বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:০৫ অপরাহ্ণ
বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

 

 

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের পক্ষে তাক লাগানো গণসংযোগ  করে রীতিমত চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন। রোববার (৯ নভেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফরাজীকান্দা টোলপ্লাজা থেকে কলাগাছিয়া বাজার পর্যন্ত এই গণসংযোগে অংশ নেয় হাজারো নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ।

 

 

গণসংযোগ উপলক্ষে পুরো এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ। নারী-পুরুষ, তরুণ-যুবক থেকে প্রবীণ- সব বয়সের মানুষ দলে দলে যোগ দেন এই কর্মসূচিতে। স্থানীয় ব্যবসায়ী, পরিবহন শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নিয়ে ধানের শীষের পক্ষে স্লোগান দেন।

 

 

রাস্তাজুড়ে ধানের শীষ প্রতীক সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টারে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। নেতাকর্মীরা প্রত্যেক এলাকায় গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে করমর্দন করে বিএনপির উন্নয়ন ভাবনা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

 

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী নুরুদ্দিন। সমাপনী বক্তব্য রাখেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহীদুল্লাহ মুকুল।

 

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির সদস্য শহীদুল ইসলাম রিপন, বন্দর উপজেলা যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মহানগর বিএনপির সদস্য মনোয়ার হোসেন শোখন, বিএনপি নেতা মনির হোসেন সরদারসহ বিভিন্ন অংঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময়বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

 

 

গণসংযোগ শেষে স্থানীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী একযোগে বিএনপির প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদের বিজয় নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ণ
বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের ২ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  ধৃতরা হলো  বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগাও এলাকার মৃত শাহজাহান মিয়াজী ছেলে উপজেলা  আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আউয়াল রবি মিয়াজী (৫৩) ও বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের দড়ি সোনাকান্দা এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে সোনাকান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন (৪৫)।
ধৃতদের  মধ্য আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১৪(৮)২৪ নং মামলায় ও অপরধৃত ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৫ নং মামলায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর)  দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে বন্দর থানার বালিয়াগাও ও দড়ি সোনাকান্দা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার শাহী মসজিদ এলাকার ইসলামী আন্দোলনের সমর্থক জাহিদ আল আমিন প্রকাশ বুলবুল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের খাবার সরবারাহ করে আসছিল। এর জের ধরে গত ২২ জুলাই ২০২৪ ইং রাত সাড়ে ১২টায় গ্রেপ্তারকৃত যুবলীগ কর্মী ইমরানসহ আ’লীগ সমর্থিতরা বন্দর শাহী মসজিদস্থ একটি অটোরিক্সা গ্যারেজে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ২৩ টি অটোরিক্সা ও চার্জার ও ১টি টেলিভিশন  লুটপাট করে নিয়ে। এ মামলায় জড়িত থাকার অপরাধে আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে গ্রেপ্তার করে ওই মামলায়  আদালতে প্রেরন করা হয়।এ ছাড়াও ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জানান,
বন্দরে ‘অপরেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান চলমান রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বন্দর থানার দায়েরকৃত পৃথক  ২টি মামলায়  আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার  রেকর্ড সংখ্যক ভোটে বিজয়ী করতে কাজ করব।।অ্যাড. শিপলু গিয়াসউদ্দিনের বাসায় মান্নান