খুঁজুন
সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫, ২৫ কার্তিক, ১৪৩২

বিডিআর বিদ্রোহের ২০০ আসামীর জামিন।

দেশবাণী ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:২৮ অপরাহ্ণ
বিডিআর বিদ্রোহের ২০০ আসামীর জামিন।

২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামি জামিন পেয়েছেন।রোববার (১৯ জানুয়ারি) কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন।

এর আগে, এদিন বেলা ১১টার পর আদালতের বিচারকাজ শুরু হয়। পরে আসামিপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ পারভেজ সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর মো. বোরহান উদ্দিন সাক্ষ্য নেওয়ার প্রার্থনা করেন। পরে উভয়পক্ষের যুক্তি-তর্ক শেষে বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে আদালতে সাক্ষ্য দেন প্রত্যক্ষদর্শী মেজর সৈয়দ মো. ইউসুফ।

আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ পারভেজ হাসান ও ফারুক আহাম্মদ। আর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি বোরহান উদ্দিন জামিনের বিরোধিতা করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি বোরহান উদ্দিন বলেন, কতজন জামিন পেয়েছেন তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি আমরা। রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষ কেউই তা জানে না। তবে আড়াই শতাধিক জামিন পেয়েছেন।

এদিকে আদালতের কার্যক্রম শুরুর খবর পেয়ে ভোর থেকে বিডিআর জোয়ানদের জামিনের দাবিতে কারাগারের সামনে অবস্থান নেন স্বজনরা। বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পর দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় কারাভোগ করেন এসব আসামি। হত্যা মামলায় খালাস পেয়েও বিস্ফোরক মামলা সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে থাকায় বন্দি ছিলেন অভিযুক্ত বিডিআর সদস্যরা। বিচার প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতার অবসান ঘটিয়ে বিচারপ্রার্থীরা কারামুক্ত হওয়ায় আবেগ-আপ্লুত হয়ে পড়েন স্বজনরা।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। যেখানে ১৫২ জনের ফাঁসি ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া খালাস পান ২৭৮ জন।

মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ অপরাহ্ণ
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী, ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর স্মরণে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর তাৎপর্য বিষয়ক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আজ ৯ই নভেম্বর (রবিবার) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ১২ নং ওয়ার্ডে  এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আনোয়ার হোসেন আনুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নারায়ণগঞ্জ মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা সাগরসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময় বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:০৫ অপরাহ্ণ
বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

 

 

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের পক্ষে তাক লাগানো গণসংযোগ  করে রীতিমত চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন। রোববার (৯ নভেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফরাজীকান্দা টোলপ্লাজা থেকে কলাগাছিয়া বাজার পর্যন্ত এই গণসংযোগে অংশ নেয় হাজারো নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ।

 

 

গণসংযোগ উপলক্ষে পুরো এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ। নারী-পুরুষ, তরুণ-যুবক থেকে প্রবীণ- সব বয়সের মানুষ দলে দলে যোগ দেন এই কর্মসূচিতে। স্থানীয় ব্যবসায়ী, পরিবহন শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নিয়ে ধানের শীষের পক্ষে স্লোগান দেন।

 

 

রাস্তাজুড়ে ধানের শীষ প্রতীক সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টারে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। নেতাকর্মীরা প্রত্যেক এলাকায় গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে করমর্দন করে বিএনপির উন্নয়ন ভাবনা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

 

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী নুরুদ্দিন। সমাপনী বক্তব্য রাখেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহীদুল্লাহ মুকুল।

 

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির সদস্য শহীদুল ইসলাম রিপন, বন্দর উপজেলা যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মহানগর বিএনপির সদস্য মনোয়ার হোসেন শোখন, বিএনপি নেতা মনির হোসেন সরদারসহ বিভিন্ন অংঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময়বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

 

 

গণসংযোগ শেষে স্থানীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী একযোগে বিএনপির প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদের বিজয় নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ণ
বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের ২ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  ধৃতরা হলো  বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগাও এলাকার মৃত শাহজাহান মিয়াজী ছেলে উপজেলা  আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আউয়াল রবি মিয়াজী (৫৩) ও বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের দড়ি সোনাকান্দা এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে সোনাকান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন (৪৫)।
ধৃতদের  মধ্য আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১৪(৮)২৪ নং মামলায় ও অপরধৃত ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৫ নং মামলায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর)  দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে বন্দর থানার বালিয়াগাও ও দড়ি সোনাকান্দা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার শাহী মসজিদ এলাকার ইসলামী আন্দোলনের সমর্থক জাহিদ আল আমিন প্রকাশ বুলবুল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের খাবার সরবারাহ করে আসছিল। এর জের ধরে গত ২২ জুলাই ২০২৪ ইং রাত সাড়ে ১২টায় গ্রেপ্তারকৃত যুবলীগ কর্মী ইমরানসহ আ’লীগ সমর্থিতরা বন্দর শাহী মসজিদস্থ একটি অটোরিক্সা গ্যারেজে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ২৩ টি অটোরিক্সা ও চার্জার ও ১টি টেলিভিশন  লুটপাট করে নিয়ে। এ মামলায় জড়িত থাকার অপরাধে আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে গ্রেপ্তার করে ওই মামলায়  আদালতে প্রেরন করা হয়।এ ছাড়াও ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জানান,
বন্দরে ‘অপরেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান চলমান রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বন্দর থানার দায়েরকৃত পৃথক  ২টি মামলায়  আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার  রেকর্ড সংখ্যক ভোটে বিজয়ী করতে কাজ করব।।অ্যাড. শিপলু গিয়াসউদ্দিনের বাসায় মান্নান