খুঁজুন
সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫, ২৫ কার্তিক, ১৪৩২

বিএনপি নেতাকে হত্যা: ১১ বছর পর সাবেক মন্ত্রী নূরের বিরুদ্ধে মামলা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২:১৫ পূর্বাহ্ণ
বিএনপি নেতাকে হত্যা: ১১ বছর পর সাবেক মন্ত্রী নূরের বিরুদ্ধে মামলা

নীলফামারীর লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে হত্যার অভিযোগে প্রায় ১১ বছর পর সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরসহ আওয়ামী লীগের ৪১ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) নীলফামারী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-১ এ মামলাটি দায়ের করেন নিহতের স্ত্রী শাহানাজ বেগম। আদালত মামলা গ্রহণ করে নীলফামারী সদর থানা পুলিশকে এফআইআরের নির্দেশ দিয়েছেন। মামলায় আরও এক হাজার জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, সাধারণ সম্পাদক ওয়াদুদ রহমান, সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ আপেল, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ সরকার প্রমুখ।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর আসাদুজ্জামান নূরের গাড়িবহরে হামলার ঘটে। সে ঘটনায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানীর বাড়িতে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে খুঁজতে যায়। সেখানে তাকে না পেয়ে তার পরিবারের লোকজনকে মারধর করে বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। পরে ২০১৪ সালের ১৫ জানুয়ারি কয়েকজন যুবক ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায়৷ পরে পরিবারের লোকজন স্থানীয় থানা ও ডিবি অফিসে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে স্থানীয়দের মাধ্যমে ১৮ জানুয়ারি জানতে পারে নীলফামারীর আরাজী ইটাখোলা এলাকায় নীলফামারী- ডোমার সড়কের পাশে বাঁশঝাড়ে রব্বানীর মরদেহ পড়ে আছে। তা জানতে পেরে পরিবারের লোকজন মরদেহ নিয়ে এসে দাফনের প্রস্তুতি নিলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আসাদুজ্জামান নূরের নির্দেশে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেন।

মামলার বাদী শাহানাজ বেগম ঢাকা পোস্টকে বলেন, আসাদুজ্জামান নূরের গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় আমার স্বামী গোলাম রব্বানীকে আসামি করে থানায় মামলা করে। এরপর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বাড়িতে স্বামীকে খুঁজতে আসে, না পেয়ে আমার বাড়ি লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এমনকি আসামিরা আমার স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। আমার স্বামী প্রাণের ভয়ে আমার পঞ্চগড়ে এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিজেকে আত্মগোপন করে। এরপর গত ২০১৪ সালের ১৫ জানুয়ারি পঞ্চগড়ের ওই আত্মীয়ের বাড়িতে নীলফামারী থানা পুলিশ ও র‌্যাব পরিচয়ে আমার স্বামীকে তুলে যায়। আমি বিভিন্ন স্থানে আমার স্বামী খোঁজ করার এক পর্যায়ে নীলফামারী-ডোমার সড়কের পাশে বাঁশঝাড়ে আমার স্বামীর মরদেহ পাই। স্বামীকে হারিয়ে আমি আমার ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে অসহায় হয়ে পড়ি। এছাড়া আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আমাকে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করেছে। আমি ছোট-ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ৬ থেকে ৭ মাস আত্মগোপনে থেকেছি। আমি আমার স্বামীর নির্মম হত্যার বিচার চাই।

এ বিষয়ে নীলফামারী সদর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) এম আর সাঈদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, মামলাটি এফআইআর হিসেবে গ্রহণের জন্য বিজ্ঞ আদালত থেকে আজকে নির্দেশনা পেয়েছি। সেটি আদালতের দেওয়া সময়সীমার মধ্যে রেকর্ড করার প্রক্রিয়া চলমান আছে।

এছাড়াও গেল ৪ আগস্ট নীলফামারী জেলা বিএনপি ও সেচ্ছাসেবক দলের কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগসহ জেলা শহরের বিভিন্ন জায়গায় হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটতরাজের মামলায় আসাদুজ্জামান নূরকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম বাবলা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী সৌমিক হাসান সোহান মামলায় আন্দোলনকারীদের হত্যার উদ্দেশ্য গুলির নির্দেশদাতা হিসেবে ১ নম্বর আসামি করা হয় সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।

এদিকে গতকাল রোববার রাত ১১টায় আসাদুজ্জামান নূরকে রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ (সোমবার) তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা সিয়াম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। এ সময় তাদের আইনজীবীরা জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেন জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

শরিফুল ইসলাম/এমএ

মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

বিশেষ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৩৪ অপরাহ্ণ
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী, ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর স্মরণে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর তাৎপর্য বিষয়ক একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আজ ৯ই নভেম্বর (রবিবার) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের ১২ নং ওয়ার্ডে  এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

 

আনোয়ার হোসেন আনুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নারায়ণগঞ্জ মহানগরের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা সাগরসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময় বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:০৫ অপরাহ্ণ
বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন

 

 

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, বিশিষ্ট সমাজসেবী ও ক্রীড়ানুরাগী মাসুদুজ্জামান মাসুদের পক্ষে তাক লাগানো গণসংযোগ  করে রীতিমত চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন। রোববার (৯ নভেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফরাজীকান্দা টোলপ্লাজা থেকে কলাগাছিয়া বাজার পর্যন্ত এই গণসংযোগে অংশ নেয় হাজারো নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ।

 

 

গণসংযোগ উপলক্ষে পুরো এলাকাজুড়ে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ। নারী-পুরুষ, তরুণ-যুবক থেকে প্রবীণ- সব বয়সের মানুষ দলে দলে যোগ দেন এই কর্মসূচিতে। স্থানীয় ব্যবসায়ী, পরিবহন শ্রমিক, কৃষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নিয়ে ধানের শীষের পক্ষে স্লোগান দেন।

 

 

রাস্তাজুড়ে ধানের শীষ প্রতীক সংবলিত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টারে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। নেতাকর্মীরা প্রত্যেক এলাকায় গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে করমর্দন করে বিএনপির উন্নয়ন ভাবনা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

 

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বন্দর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাজী নুরুদ্দিন। সমাপনী বক্তব্য রাখেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহীদুল্লাহ মুকুল।

 

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. শরীফুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির সদস্য শহীদুল ইসলাম রিপন, বন্দর উপজেলা যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মহানগর বিএনপির সদস্য মনোয়ার হোসেন শোখন, বিএনপি নেতা মনির হোসেন সরদারসহ বিভিন্ন অংঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

 

এসময়বক্তারা বলেন, “নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ। মাসুদুজ্জামান মাসুদ একজন সৎ, নির্লোভ ও জনবান্ধব প্রার্থী হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। গণসংযোগে জনতার উচ্ছ্বাস প্রমাণ করে, এই আসনে ধানের শীষের জয় নিশ্চিত।

 

 

গণসংযোগ শেষে স্থানীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী একযোগে বিএনপির প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদের বিজয় নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 

বন্দর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ণ
বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার 
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের ২ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  ধৃতরা হলো  বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বালিয়াগাও এলাকার মৃত শাহজাহান মিয়াজী ছেলে উপজেলা  আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক রবিউল আউয়াল রবি মিয়াজী (৫৩) ও বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের দড়ি সোনাকান্দা এলাকার মৃত আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে সোনাকান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন (৪৫)।
ধৃতদের  মধ্য আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১৪(৮)২৪ নং মামলায় ও অপরধৃত ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৫ নং মামলায় শুক্রবার (৭ নভেম্বর)  দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে বন্দর থানার বালিয়াগাও ও দড়ি সোনাকান্দা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার শাহী মসজিদ এলাকার ইসলামী আন্দোলনের সমর্থক জাহিদ আল আমিন প্রকাশ বুলবুল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের খাবার সরবারাহ করে আসছিল। এর জের ধরে গত ২২ জুলাই ২০২৪ ইং রাত সাড়ে ১২টায় গ্রেপ্তারকৃত যুবলীগ কর্মী ইমরানসহ আ’লীগ সমর্থিতরা বন্দর শাহী মসজিদস্থ একটি অটোরিক্সা গ্যারেজে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ২৩ টি অটোরিক্সা ও চার্জার ও ১টি টেলিভিশন  লুটপাট করে নিয়ে। এ মামলায় জড়িত থাকার অপরাধে আওয়ামীলীগ নেতা রবি মিয়াজীকে গ্রেপ্তার করে ওই মামলায়  আদালতে প্রেরন করা হয়।এ ছাড়াও ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে বন্দর থানার দায়েরকৃত ৩(৯)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জানান,
বন্দরে ‘অপরেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযান চলমান রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বন্দর থানার দায়েরকৃত পৃথক  ২টি মামলায়  আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মাসুদুজ্জামান পক্ষে  বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা বন্দরে চমক দেখালেন হাজী নুরুদ্দিন বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামীলীগের  ২ নেতা গ্রেপ্তার  রেকর্ড সংখ্যক ভোটে বিজয়ী করতে কাজ করব।।অ্যাড. শিপলু গিয়াসউদ্দিনের বাসায় মান্নান